ছবি সংগৃহীত
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বিচারকদের পুরাতন মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বলা হয়েছে। সারাদেশে এই প্রথম গত ১ বছরে ১০০ ভাগেরও বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। বিচারকরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু কম লোকবলের কারণে মামলার জট নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। আরও লোকবল দেওয়ার জন্য আমরা চেষ্টা করবো।
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার ন্যায়কুঞ্জের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘দেশের প্রতিটি আদালত চত্বরে ন্যায়কুঞ্জ তৈরি করা হবে। ন্যায়কুঞ্জ তৈরি করতে ৩৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। ন্যায়কুঞ্জে নারীসহ সকল বিচারপ্রার্থী বিশ্রাম নেবেন। জনগণের কথা ভেবেই এই ন্যায়কুঞ্জ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
পরে আদালত চত্বরে বৃক্ষরোপন করেন প্রধান বিচারপতি।
এসময় জেলা জজ আদালতের সম্মলেন কক্ষে বিচারক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম, চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জিয়া হায়দার, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট লুৎফুর রহমান শিশির, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সেলিম উদ্দিন খানসহ প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।